Saturday, August 22, 2015

পুরাতন আনস্মার্ট ফোনের স্মার্ট কিছু ব্যবহার!

স্মার্টফোনের সহজলভ্যতার কারণে এখন পুরাতন আনস্মার্ট ফোনের কদর প্রায় নেই বললেই চলে।
তাই বলে কি আপনার পুরাতন ফোনটিকে ফেলে দিবেন? অবশ্যই না। তো কিভাবে সেই আনস্মার্ট
ফোনটিকে বিভিন্ন স্মার্ট কাজে ব্যবহার করবেন সেটাই এখন জানাচ্ছেন- রবিউল ইসলাম সুমন

♦ বাচ্চাদের জন্য আলাদা করে খেলনার মোবাইল না কিনে আপনার পুরাতন মোবাইলটিকেই বাচ্চাদের খেলনা হিসেবে ব্যবহার করতে দিতে পারেন।
♦ চাইলে আপনার পুরাতন ফোনটিকে মুদি দোকানে বাটখারা হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন।
♦ মূল্যবান কাগজপত্র যত্নসহকারে রাখার জন্য আপনার পুরাতন মোবাইলটিকে পেপার ওয়েট হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।
♦ পুরতন মোবাইলগুলো সংরক্ষণ করে আপনি নিজের ঘরকে ছোটখাট একটা মিউজিয়াম ঘোষণা করতে পারেন!
♦ আনস্মার্ট মোবাইলগুলো যথেষ্ট টেকসই হওয়ায় ওইগুলা দিয়ে ঢিল ছুঁড়ে গাছের আম বা বড়ই পারতে পারবেন অনায়সেই।
♦ যেহেতু পুরাতন অধিকাংশ ফোনেই টর্চ সিস্টেম ছিল তাই চাইলে ফোনটিকে রাতের বেলায় আপনি টর্চলাইট হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন!
♦ যেসব মোবাইলে এণ্টেনা লাগানো ছিল সেগুলো দিয়ে আরামসে নিজের কান চুলকিয়ে নিতে পারেন!
♦ একাধিক নষ্ট মোবাইল থাকলে সেগুলো দোকানের মতো সাজিয়ে আপনি লোকজনের সামনে নিজেকে মোবাইল মেকানিক হিসেবে পরিচয় দিতে পারবেন।
♦ ছিনতাইয়ের কবলে পড়লে ছিনতাইকারীর হাতে আপনার আনস্মার্ট ফোনটি গছিয়ে দিয়ে আপনি সহী-সালামতে চম্পট দিতে পারেন!
♦ সর্বপরি একেবারেই যদি কোনো কাজে না লাগাতে পারেন তবে আপনার পুরনো আনস্মার্ট ফোনটিকে কটকটি ওয়ালার কাছে বেঁচে দিয়ে কিছু টুপাইস ইনকাম করতে পারেন কিংবা মনে চাইলে আপনি কটকটিও কিনে খেতে পারবেন!
লেখা ও আঁকা: রবিউল ইসলাম সুমন
প্রথম প্রকাশ: রকমারি রম্য, বাংলাদেশ প্রতিদিন
(১৮ আগষ্ট ২০১৫)

Tuesday, August 11, 2015

ছবি দেখে নাম বলুন...



নিচের ছবিগুলোতে বাংলাদেশের কয়েকটি থানার নাম লুকানো আছে। বলুন তো থানাগুলোর নাম কী?


মিলিয়ে নিন আপনার উত্তর
১. দোহার, ঢাকা। ২. লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ। ৩. ত্রিশাল, ময়মনসিংহ। ৪. মধুখালী, ফরিদপুর। ৫. ভাঙ্গা, ফরিদপুর। ৬. বাঁশখালী, চট্টগ্রাম। ৭. গাইবান্ধা, গাইবান্ধা। ৮. চিলমারী, কুড়িগ্রাম। ৯. বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ। ১০. বড়লেখা, মৌলভীবাজার।
কার্টুন: রবিউল ইসলাম সুমন
প্রথম প্রকাশ: ঘোড়ার ডিম, কালের কণ্ঠ
(১১ আগষ্ট ২০১৫)

Monday, August 10, 2015

মেইল VS ফিমেইল ফ্রেন্ডস!


লেখা ও আঁকা: রবিউল ইসলাম সুমন
প্রথম প্রকাশ: প্যাঁচআলদৈনিক সমকাল
(১০ আগষ্ট ২০১৫)

Wednesday, August 5, 2015

রিপোর্ট!


লেখা ও আঁকা: রবিউল ইসলাম সুমন
প্রথম প্রকাশ: প্যাঁচআলদৈনিক সমকাল
(৩ আগষ্ট ২০১৫)

Monday, August 3, 2015

স্মার্টফোনের কিছু ওভার স্মার্ট ফিচার!

স্মার্টফোন শুধু কথা বলার কাজেই ব্যবহার হয় এমন নয়। স্মার্টফোনের রয়েছে বেশকিছু ওভার স্মার্ট সুবিধাও। যার কল্যাণে আপনি আপনার দৈনন্দিন ব্যবহৃত জিনিসপত্র আর যন্ত্রপাতিতে দিতে পারবেন আধুনিকতার ছোঁয়া! ভাবছেন কীভাবে? সেটাই জানাচ্ছেন- রবিউল ইসলাম সুমন

যেহেতু স্মার্টফোন অল্প ব্যবহারেই অধিক গরম হয়ে যায়, তাই আপনি আপনার ব্যবহৃত স্মার্টফোনটি দিয়ে কাপড় ইস্ত্রি করে নিতে পারবেন অনায়াসে।
স্মার্টফোনের ডিসপ্লে বড় হওয়ায় এটাকে সহজেই আয়নার বিকল্প হিসেবে ইউজ করা যায়। আর এ জন্য যে আপনার আয়না কেনার খরচ বেঁচে যাবে, এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। তবে স্মার্টফোনের ডিসপেল্গতে একেবারে আয়নার মতো চকচকে ফেস দেখতে না পারার কারণে যদি আপনার সাজসজ্জায় কোনো ত্রুটি দেখা দেয় এর জন্য লেখক কোনোভাবেই দায়ী নয়!
স্মার্টফোনের চার্জ অত্যন্ত দ্রুত ফুরিয়ে যায় বিধায় মোবাইলের প্রতি আসক্তি কমে যাবে। ফলে বেঁচে যাওয়া টাইমগুলো আপনি আপনার গার্লফ্রেন্ড বা পরিবারকে দিতে পারবেন!
স্মার্টফোন কিছুক্ষণ পর পর হ্যাং হয় বিধায় আপনাকে বারবার ব্যাটারি-কেসিং খুলে খুলে ফোন ঠিক করতে হবে। ফলে বারবার খোলার কারণে আপনার হ্যান্ডসেটে ধুলা-ময়লা জমলে সেগুলো পরিষ্কার করা সহজ হয়ে যাবে। আর এ জন্য আপনার ফোন আজীবনই থাকবে নতুনের মতো ঝকঝকা!
স্মার্টফোনে টিভি দেখার সুবিধা থাকায় আপনাকে আর টাকা খরচ করে টিভি কিনতে হবে না। এছাড়া যেখানে-সেখানে ব্যবহারের উপযোগী হওয়ায় স্মার্টফোনের টিভি আপনি চাইলে অফিস কিংবা বাথরুমে বসেও দেখার সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। ফলে আপনি সর্বদাই থাকতে পারবেন টিভির সঙ্গে কানেক্টেড। তবে অতিরিক্ত টিভি দেখার কারণে আপনার চোখের অবস্থার যে বারোটা বাজবে, তা কিন্তু আগেই বলে রাখলুম!
ওজনে ভারী হওয়ায় চাইলে আপনি আপনার শখের স্মার্টফোনটিকে সহজেই পেপার ওয়েট হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন!
সাইজে বড় হওয়ার কারণে অনেক স্মার্টফোনই পকেটে রাখা যায় না। ফলে মোবাইল পকেটে নিয়ে ঘুরতে হলে আপনাকে প্রচলিত পকেটের বাইরে বড় মাপের পকেট বানাতে হবে। আর এতে করে আপনার কাপড়ে তৈরি হবে নয়া স্টাইল। এজন্য আপনি হয়ে উঠতে পারেন সবার চোখে একজন ফ্যাশনসচেতন পাবলিক!
লেখা ও আঁকা: রবিউল ইসলাম সুমন
প্রথম প্রকাশ: প্যাঁচআলদৈনিক সমকাল
(৩ আগষ্ট ২০১৫)