►   
সারা দিন দৌড়ের ওপর থাকা যানবাহনগুলো একটু বিশ্রাম নিতে পারে।
►  
৯টার অফিস ১২টায় পৌঁছালেও বস কিছুই মনে করে না। রাতে লেট করে
বাড়ি ফিরলেও বউয়ের কাছে কৈফিয়ত দিতে হয় না। 
►   
সৃজনশীল ব্যক্তিরা গাড়িতে বসেই নিজের সৃজনশীল চিন্তাগুলোর প্রতিফলন
ঘটাতে পারেন। গাড়িতে বসেই কাব্যচর্চা, গল্প লেখা বা পত্রিকার জন্য
ফিচার লেখার আইডিয়া খুঁজে পাওয়া যায়। 
►  
দুই পা দিয়ে গাড়িতে চড়া বাদেও যে টুকটাক হাঁটাহাঁটি করা যায়—এটা
মানুষজন অনুধাবন করতে পারে। 
►   
রাতের অনিদ্রাগুলো পুষিয়ে নিতে মানুষজন যানবাহনেই একটু ঘুমিয়ে
নিতে পারে। 
►  
সময়েরও যে মূল্য আছে, এটা সবাইকে মনে করিয়ে দেয়। 
►  
দূরে কোথাও ডেটিং থাকলে যানজটের অজুহাতে সেটা ক্যানসেল করে
বাড়িতে বসেই অনায়াসে আরাম করা যায়। 
►  
যারা ব্যস্ততার কারণে আত্মীয়স্বজনের খোঁজ নেওয়ার টাইম পান না, তাঁরা
অলস বসে না থেকে ফোন করে সবার খবরাখবর নিতে পারেন। 
►  এক
বসায়ই পুরো পত্রিকা পড়ে দেশের সব খবর জানার পাশাপাশি নিজের জ্ঞানও বৃদ্ধি করা যায়।
►  
মুভি,
নাটক কিংবা বিভিন্ন ডকুমেন্টারি ফিল্ম দেখার জন্য যাঁরা টাইম
পান না, তাঁরা
গাড়িতে বসে এসব দেখে বিরক্তিকর মুহূর্তটা সহজেই     কাটিয়ে দিতে পারেন।
►  ধৈর্য
মানুষের একটা বড় গুণ, সেটা
প্র্যাকটিক্যালি অনুভব করা যায়।
লেখা: রবিউল ইসলাম সুমন
প্রথম প্রকাশ: ঘোড়ারডিম, দৈনিক কালেরকণ্ঠ
(১৪ জুন ২০১৬)

 
No comments:
Post a Comment